Search

Loading
Showing posts with label পশ্চিম বঙ্গে. Show all posts
Showing posts with label পশ্চিম বঙ্গে. Show all posts

Friday, May 16, 2014

পশ্চিম বঙ্গে এই নির্বাচনে বিজেপির ভোট শেয়ার তিন গুন হলো



পশ্চিম বঙ্গে এই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ভোট শেয়ার তিন গুন হলো।  পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির অস্তিত্ব ছিলো নগন্য এবং বাংলায় ভোটের শতকরা মাত্র ৬. কিন্তু এই নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির হওয়া এবং সংগঠন এর জন্য ভোট শেয়ার বেড়ে হলো ১৮ পার্সেন্ট।  যদি ও বাংলায় বিজেপি বেশি সিট্ পায় নি শুধু এস এস আহলুওয়ালিয়া দার্জিলিং থেকে এবং জনপ্রিয় গায়ক বাবুল সুপ্রিয় আসানসোল থেকে জয়লাভ করেছেন।  বিজেপি দার্জিলিং সিট্ টা বজায় রেখেছে এবং আসানসোল আসন নতুন প্রাপ্ত করেছে।

আমাদের আশা ছিল অন্তত পক্ষে পাঁচ সিট্ কিন্তু ব্যাপক রিগিং এর জন্য সেটা সম্ভব হয় নি ভারতীয় জনতা পার্টি পেল ২ টা সিট্। কোলকাতা উত্তর এবং দক্ষিণ দুই স্থানেই দ্বিতীয় স্থানে সন্তুষ্ট থাকতে হলো. অন্য কয়েক স্থানে ও বিজেপি দ্বিতীয় স্থান প্রাপ্ত করতে পেরেছে। বামদল ও ২ টি আসনে সীমিত হয়ে গেল. কংগ্রেস অন্য রাজ্যে খুব খারাপ করলে ও বাংলায় তারা ৪ সিট  পেয়েছে যদি ও ভোট শেয়ার বিজেপির অর্ধেক মাত্র ৯ পার্সেন্ট।

গোটা ভারতে কিন্তু বিজেপি দারুন করেছে। ইতিহাসে প্রথম বার বিজেপি একাই ২৮৪ নিয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা লাভ করেছে। নদ জোট ৩৩৫. নরেন্দ্র মোদী এইবার হবেন ভারতের প্রধান মন্ত্রী তিনি আজকে বললেন যে এখান কোনো দল নয় দল মত নির্বিশেষে সমগ্র দেশের জন্য তিনি কাজ করবেন।

মমতা দিদির তৃনমূল কংগ্রেস পশ্চিম বঙ্গে ৩৪ আসনে জয়লাভ করেছে তাকে ও জানায় অভিনন্দন এবং আশা করি বাংলার উন্নতির জন্য তিনি কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে সহযোগ করে চলবেন।

জ্যোতি কোঠারী,
প্রভারী, পশ্চিম বঙ্গ,
নরেন্দ্র মোদী বিচার মঞ্চ

Narendra Modi triumphed over Congress in Loksabha election 2014

এখন বিজেপি কে পশ্চিম বঙ্গে সংগঠনের কাজ করতে হবে



allvoices

Wednesday, May 14, 2014

এখন বিজেপি কে পশ্চিম বঙ্গে সংগঠনের কাজ করতে হবে




পশ্চিম বঙ্গে নরেন্দ্র মোদির পক্ষে প্রচন্ড হাওয়া বইছে। এই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি আমাদের সোনার বাংলায় সর্বশ্রেষ্ঠ প্রদর্শন করতে যাচ্ছে।  আমাদের অনুমান যে এই বার অন্তত পক্ষে ২০% ভোট শেয়ার হবে এবং অন্তত পক্ষে ৫ টা সিটে জয়লাভ করবে। এইটা নিশ্চয় ই আনন্দের সময় কিন্তু এই সময়টা কে কাজে লাগাতে হবে. এখন বিজেপি কে সংগঠনের কাজ করতে হবে.

পশ্চিম বঙ্গে ভারতীয় জনতা পার্টির অবস্থা কখনো খুব ভালো ছিল না. রাজ্যে মাত্র দুইবার লোকসভায় একটা করে সিট্ পেয়েছিল একবার দমদমে তপন সিকদার (১৯৯৯) এবং একবার দার্জিলিঙে জসওয়ান্ত সিংহ (২০০৯). বিধান সভায় কখনো কোনো আসন বিজেপি পায় নি।  কলকাতা পৌরসভায় বিজেপির মাত্র ৩ টি সিট্!

এই বার প্রথম বার বিজেপি একা লড়ে রাজ্যে একটা গুরুত্বপূর্ন স্থান নিতে যাচ্ছে।  এই রেসাল্টের  মুখ্য শ্রেয় যায় নরেন্দ্র মোদি, তার পরিকল্পনা এবং তার ব্যক্তিত্ব কে।  এই সময় গোটা ভারত মোদির নামে, তার জয়গানে ব্যস্ত। এই সময়টা সংগঠন গড়ার পক্ষে সবচেয়ে উপযুক্ত। যদি বিজেপি রাজ্যে নিজের অবস্থা বজায় রাখতে এবং তার মধ্যে বৃদ্ধি করতে চায় এবং আগামী ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে ভালো ফল লাভ করতে চায় তাহলে এখন থেকেই কাজ করতে হবে.

বামফ্রন্টের দীর্ঘ কুশাসন থেকে সন্ত্রস্ত এবং হতাশ বাংলার মানুষ কে তৃনমূল কংগ্রেস সঠিক বিকল্প দিতে পারে নি তাই আজ পশ্চিম বঙ্গের মানুষ ডা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির পার্টি বিজেপি কে চাইছে।  হাতে এখান যথেস্ট সময় আছে এবং এখান থেকেই কোমর কষে লাগতে হবে. সমস্ত আলস্য এবং দ্বিধা ত্যাগ করে পার্টি কে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে হবে। এই সব কাজে সংগঠন ই হলো মূলমন্ত্র।

পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির নেতৃত্ব রাহুল সিনহা এবং অমলেন্দু দার মতো সুযোগ্য লোকের হাতে তারা নিশ্চয় ই ভারতীয় জনতা পার্টি কে ২০১৬ র জন্য তৈরি করতে পারবেন এটা আমার দৃঢ বিশ্বাস।

জ্যোতি কোঠারী 
নরেন্দ্র মোদী বিচার মন্চ,
প্রভারী, পশ্চিম বঙ্গ

First time in India


allvoices

Tuesday, March 25, 2014

বিজেপির রাজত্বে ৬ কোটি কংগ্রেসের রাজত্বে মাত্র ২৬ লক্ষ চাকরি



ভারতের প্লানিং কমিসনের এক রিপোর্টের অনুসারে বিজেপির রাজত্বে (১৯৯-২০০৪) ৬ কোটি নতুন চাকরির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু কংগ্রেসের রাজত্বে (২০০৪-২০০৯) মাত্র ২৭ লক্ষ এবং ২০০৯-২০১৪ ২৬ লক্ষ চাকরির সৃষ্টি হয়েছে। রোজগার সৃজনের দৃষ্টির তুলনা করলে পাঁচ বছরে কংগ্রেসের অপেক্ষায় বিজেপি ২৫ গুন কাজ করেছে। ভোট দেবার সময় এই কথা টা কিন্তু মনে রাখবেন।

আমরা জানি যে ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত অটল বিহারী বাজপেয়ী দেশের প্রধান মন্ত্রী ছিলেন এবং বিজেপির নেতৃত্বে NDA কেন্দ্রে সরকার গঠন করে. এই অল্প সময়ের মধ্যে দেশে বিকাশের প্রচুর কাজ হয়েছিল এবং কোটি কোটি রোজগার সৃজিত হয়. এই সময় তা ছিল ভারতের স্বর্ন যুগ. অটল বিহারী বাজপেয়ী নিজের কার্যকালে ভারত ব্যাপী রাজমার্গ নির্মানের সূত্রপাত করেন যার ফলে আজ গোটা দেশে ভালো রাস্তার জাল তৈরি হয়েছে। Golden Quadrilateral নাম বিখ্যাত এই যোজনা দেশের উন্নতির দিকে এক বিরাট পদক্ষেপ।

NDA নীত কেন্দ্র সরকার এর ইচ্ছে ছিল ভারতের নদী গুলো কে পরস্পর যোগ করা. এই বিরাট উদ্দেশ্য সফল হলে দেশ বন্যা এবং খরা থেকে সর্বদার জন্য মুক্তি পেয়ে যেত. কিন্তু দুর্ভাগ্যবশে ২০০৪ এর নির্বাচনে বিজয়ী হলো কংগ্রেস নীত UPA. ২০০৯ এর নির্বাচনে তারা আরও বেশি সাফল্য অর্জিত করে কিন্তু নদী যোগ করার কথা পুরোপুরি ভাবে ভুলে যায়।  এই উদ্দেশ্য তা পুরো করলে কোটি কোটি নতুন রোজগার সৃজিত হোত এবং গোটা ভারত বর্ষ থেকে বেকারী দুর হয়ে যেত.

অটল বিহারী বাজপেয়ীর উত্তরসুরী হয়ে এইবার এসেছেন নরেন্দ্র মোদী যার মধ্যে আছে বাজপেয়ীর মতোই দীর্ঘ দৃষ্টি, দক্ষতা এবং কার্যক্ষমতা। আমরা জানি যে নরেন্দ্র মোদী প্রধাম মন্ত্রী হলে এই ধরনের আরও অনেক কাজ হবে, দেশে নতুন আশার সঞ্চার হচ্ছে!!  প্রভুত রোজগার, চাকরি এবং সম্মানজনক জীবনের জন্য দেশবাসীর সঙ্গে পশ্চিম বঙ্গের লোক ও বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির দিকে তাকাচ্ছে। এই বার BJP কে ভোট দিন এবং পশ্চিম বাং থেকে বেকারত্ব ঘুচান।

শিক্ষিত বেকার যুবক চাকরি পাবে জয়পুরে


সোনার বাংলা একজোট, মোদী পাবেন সব ভোট


লোকসভা নির্বাচনে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রদর্শনের পথে বিজেপি


বাঙালি সমাজ, জয়পুর বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির পক্ষে


মমতার সভায় ভীড় জোটে নি দিল্লিতে


বেকার যুবকের চাকরি চাই


য়ললিতা কে প্রধানমন্ত্রী চান মমতা


নরেন্দ্র মোদী আজ কি বললেন


Thanks,
Jyoti Kothari (Jyoti Kothari, Proprietor, Vardhaman Gems, Jaipur represents Centuries Old Tradition of Excellence in Gems and Jewelry. He is adviser, Vardhaman Infotech, a leading IT company in Jaipur. He is also ISO 9000 professional)

allvoices

Wednesday, March 12, 2014

বাঙালি সমাজ, জয়পুর বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির পক্ষে


ভোট বিজেপি

বাঙালি সমাজ, জয়পুর বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির পক্ষে। গত বিধানসভা নির্বাচনে জয়পুরের আট বিধানসভা সিটে বাঙালি সমাজ বিজেপি কে প্রবল সমর্থন দিয়েছে। বিজেপি এবং পার্টির MLA গণ তাদের অনেক সাহাজ্য করেছেন। জয়পুরে বেশির ভাগ বাঙালি জুয়েলারী সেটিং এর কাজ করেন। তারা ডোমজুর, কালনা, কাসারিপাডা ইত্যাদি বিভিন্ন স্থান থেকে এসে এইখানে বসবাস করেন।

আমরা জানি যে পশ্চিম বঙ্গে বেকারের সংখ্যা কত বেশি সেই জন্য বাঙালি দের কাজের খোঁজে ভারতের বিভিন্ন স্থানে যেতে হয়. জয়পুর জুয়েলারী ব্যবসার একটা বড় কেন্দ্র এবং এইখানে প্রচুর কাজ এবং মজুরি ও ভালো। বাঙালি কারিগরদের দক্ষতা অতুলনীয়। জয়পুরে তাদের কাজের মূল্য আছে. এইখানে পয়সা এবং সম্মান দুই পাওয়া যায়. তবে তাদের সমস্যা ও আছে.

এইখানে থাকার জন্য ভাড়া বাডী চাই সেটা দেবে কে? বিজেপির লোকেরা তাদের সাহায্য করে. বাঙালিদের ভোটার ID, রেশন কার্ড ইত্যাদি সব কাজেই বিজেপির লোকেরা তাদের সাহাজ্য করে. দরকার হলে  MLA ও আছেন। এখানে বাঙালিরা ভালোভাবেই আছে.

জয়পুরে সবচেয়ে বেশি বাঙালিরা থাকেন জহুরি বাজারে। তাছাড়া আদর্শনগর, শংকরনগর, মালবিয়নগর, মানসরোবর, জয়সিংপুর খোর ইত্যাদি জায়গায় ও প্রচুর বাঙালি থাকেন। সব স্থানেই তাদের ব্যবস্থা ভালো আছে. আমি নিজে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে তাদের খোজ নিয়েছি, বেশির ভাগ জায়গায় তারা সন্তুষ্ট।

জয়পুরের বাঙালিরা পশ্চিম বঙ্গে দের আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধব দের চিঠি লিখে বা ফোন করে বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির পক্ষে ভোট দিতে বলছেন। আমি আশা করছি পশ্চিম বঙ্গে ও বাঙালিরা সোনার বাংলা গডতে বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদির পক্ষে ভোট দেবেন।

এই ব্লগ গুলো পডার জন্য ক্লিক করুন:

মমতার সভায় ভীড় জোটে নি দিল্লিতে


বেকার যুবকের চাকরি চাই


জয়ললিতা কে প্রধানমন্ত্রী চান মমতা


নরেন্দ্র মোদী আজ কি বললেন


Thanks,
Jyoti Kothari (Jyoti Kothari, Proprietor, Vardhaman Gems, Jaipur represents Centuries Old Tradition of Excellence in Gems and Jewelry. He is adviser, Vardhaman Infotech, a leading IT company in Jaipur. He is also ISO 9000 professional)

allvoices